ব্লাস্ট রোগ দমনে আক্রমনের পূর্বে কি কি পদক্ষেপ নিলে ক্ষতির পরিমান কম হবে।

উত্তর সমূহ

  1. Md. Saiful Azam Khan, জামালপুর সদর, জামালপুর

    ট্রাইসাইক্লাজল/এজোক্সস্ট্রবিন/ট্রাইফ্লুক্সস্ট্রবিন/টেবুকোনাজল/হেক্সাকোনাজল জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন- ট্রুপার/নাটিভো/জিল/সেলটিমা/সানফাইটার/এজোক্স/দিফা নির্ধারিত মাত্রায় ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে। জমিতে পানি ধরে রাখতে হবে।

  2. Md. Saiful Azam Khan, জামালপুর সদর, জামালপুর

    সঠিক মাত্রায় পটাশ প্রয়োগ করতে হবে। কাইচথোর আসার আগে ধানের জমিতে বিঘা প্রতি ৫ কেজি পটাশ সার উপরি প্রয়োগ করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।

  3. আহমেদ রিজভী, উলিপুর, কুড়িগ্রাম

    কাইচথোর আসার আগে ধানের জমিতে বিঘা প্রতি ৫ কেজি পটাশ সার উপরি প্রয়োগ করলে ভাল ফল পাওয়া যায়।

  4. মোঃ জসিম উদ্দিন, উপজেলা কৃষি অফিসার, খালিয়াজুরী, নেত্রকোণা

    ১. যেসব এলাকায় এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি সেইসব এলাকায় কাইচ থোর আসার আগে প্রতি বিঘায় (৩৩ শতাংশ) ৫ কেজি করে পটাশ সার প্রয়োগ করুন। ২. রোপনের ৬০-৭০ দিন পর নাটিভো বা ট্রুপার স্প্রে করুন।         

  5. Shahanaj Parvin, গংগাচড়া, রংপুর

    আক্রান্ত জমিতে কাইচ থোর আসার আগে প্রতি বিঘায় ৫ কেজি করে পটাশ সার প্রয়োগ করতে হবে। জমিতে ১-২ ইঞ্চি পানি জমিয়ে রাখা ভাল। আক্রান্ত হওয়ার পূর্বে প্রতিরোধক হিসেবে নাটিভো ৬ গ্রাম/৫ শতক প্রয়োগ করতে হবে, তবে আক্রান্ত হয়ে গেলে প্রতিকারক হিসেবে ট্রুপার/দিফা ৮ গ্রাম/৫ শতক শেষ বিকেলে ৫-৭ দিন অন্তর দুবার প্রয়োগ করতে হবে। 

  6. Shahanaj Parvin, গংগাচড়া, রংপুর

    আক্রান্ত জমিতে কাইচ থোর আসার আগে প্রতি বিঘায় ৫ কেজি করে পটাশ সার প্রয়োগ করতে হবে। জমিতে ১-২ ইঞ্চি পানি জমিয়ে রাখা ভাল। আক্রান্ত হওয়ার পূর্বে প্রতিরোধক হিসেবে নাটিভো ৬ গ্রাম/৫ শতক প্রয়োগ করতে হবে, তবে আক্রান্ত হয়ে গেলে প্রতিকারক হিসেবে ট্রুপার/দিফা ৮ গ্রাম/৫ শতক শেষ বিকেলে ৫-৭ দিন অন্তর দুবার প্রয়োগ করতে হবে।